একাধিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে চাকরির সুযোগ

একাধিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে চাকরির সুযোগ

প্রকাশিত হয়েছে একাধিক সরকারি চাকরির পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি। আবেদন প্রক্রিয়া জুলাই থেকে শুরু করে আগস্ট মাস পর্যন্ত চলেছে। বর্তমান ব্লগটিতে এই পরীক্ষাগুলির বিভিন্ন তথ্য বিশদে আলোচিত হল। মোটামুটি সবগুলি পরীক্ষাই মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক যোগ্যতায় দেওয়া যাবে। কেবল একটি পরীক্ষার জন্য গ্র্যাজুয়েশন আবশ্যিক।

এবার দেখে নেওয়া যাক কি কি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে এবং তার জন্য কি যোগ্যতা প্রয়োজন!

 

RRB NTPC 2024

 

রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড (RRB) NTPC এবং অন্যান্য পরীক্ষার মাধ্যমে ভারতীয় রেলে যোগ দেওয়ার সুযোগ এনে দেয়। 2024-এর ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ভারতীয় রেলওয়ে নন-টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটাগরির (NTPC) ১০,৮৮৪ টি শূন্যপদে নিয়োগের জন্য RRB NTPC 2024 বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ২০২৪-এর আগস্ট মাসের মধ্যেই এখানে আবেদন করতে হবে। উচ্চমাধ্যমিক যোগ্যতায়ই এতে আবেদন করা যাবে। আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ অনলাইন মোডেই সম্পন্ন করতে হবে, ১৮ থেকে ৩৩ বছর বয়সীরা এখানে আবেদন করতে পারবেন, তবে কিছু ক্ষেত্রে বয়সের শিথিলীকরণ আছে। RRB –র অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হল http://www.rrbcdg.gov.in/-

NTPC-র অধীনে জুনিয়র ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট, অ্যাকাউন্টস ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট, জুনিয়র টাইম কিপার, ট্রেন ক্লার্ক, কমার্শিয়াল কাম টিকিট ক্লার্ক, ট্রাফিক অ্যাসিস্ট্যান্ট, গুডস গার্ড, সিনিয়র কমার্শিয়াল কাম টিকিট ক্লার্ক, সিনিয়র ক্লার্ক কাম টাইপিস্ট, জুনিয়র অ্যাকাউন্ট সহকারী সহ সিনিয়র টাইপিস্ট , বাণিজ্যিক শিক্ষানবিশ এবং স্টেশন মাস্টার প্রভৃতি পোস্টে নিয়োগ পাওয়া যায়। জুনিয়ার পদগুলির জন্য উচ্চমাধ্যমিক এবং সিনিয়ার পদগুলির জন্য, গুডস ট্রেন ম্যানেজার এবং অপারেশনস-এ স্নাতক যোগ্যতা প্রয়োজন। RRB NTPC 2024 নিয়োগ প্রক্রিয়ার মধ্যে ২টি পর্যায়ে কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষা CBT-1 এবং  CBT- 2, টাইপিং-এর দক্ষতা বা কম্পিউটার ভিত্তিক যোগ্যতা পরীক্ষা এবং নথি যাচাই বা মেডিকেল পরীক্ষা অন্তর্ভুক্ত। উল্লিখিত নিয়োগের পর্যায়গুলির ভিত্তিতে যোগ্যতা অনুযায়ী প্রার্থীদের কঠোরভাবে নির্বাচন করা হয়। ৭ম পে কমিশন অনুযায়ী NTPC-র স্নাতক নিম্ন পদের জন্য প্রারম্ভিক বেতন ১৯,৯৯০ টাকা থেকে শুরু করে ২১,৭০০ টাকা আর স্নাতক যোগ্যতার বিভিন্ন পদে প্রারম্ভিক বেতন ২৫,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩৫,৪০০ টাকা পর্যন্ত। এর পরেও  মহার্ঘ ভাতা (DA), পরিবহন ভাতা (TA), বাড়ি ভাড়া ভাতা (HRA), পেনশন স্কীম, চিকিৎসা সুবিধা ইত্যাদি রয়েছে।

CBT-1 এবং CBT- 2 উভয় ধাপে জেনারেল অ্যাওয়ারনেস, গণিত এবং জেনারেল ইনটেলিজেন্স এবং ডেটা ইন্টারপ্রিটেশন থেকে প্রশ্ন করা হয়। প্রশ্নের মান হয় মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক স্তরের। প্রথম পর্যায়ের CBT-এর জন্য বরাদ্দকৃত মোট নম্বর হল 100, আর দ্বিতীয় স্তরের CBT-এর জন্য 120 নম্বর। ভুল উত্তরের জন্য 1/3 নেগেটিভ মার্কিং আছে। দ্বিতীয় পর্যায়ের CBT-এর যোগ্যতা অর্জনকারী প্রার্থীদের CBAT বা টাইপিং স্কিল টেস্টের জন্য ডাকা হয় (পোস্ট অনুযায়ী)। পদ অনুযায়ী শুধুমাত্র দ্বিতীয় পর্যায়ের CBT এবং CBAT বা টাইপিং স্কিল টেস্টে প্রার্থীদের পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে প্রার্থীদের যোগ্যতা অনুযায়ী নথি যাচাই বা মেডিকেল টেস্টের জন্য ডাকা হয়। প্রয়োজনীয় মেডিকেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সাপেক্ষে নির্বাচিত প্রার্থীদের নিয়োগ করা হয়।

 

ইন্ডিয়া পোস্ট গ্রামীন ডাক সেবক 2024

 

ইন্ডিয়া পোস্ট গ্রামীন ডাকসেবক (GDS) ৪৪,২২৮টি শূন্যপদের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। মাধ্যমিক যোগ্যতায় এই পদের জন্য আবেদন করা যাবে। এটিও একটি অনলাইন আবেদন পদ্ধতি, https://indiapostgdsonline.gov.in/-  এই অফিসিয়াল লিংকটিতে গিয়ে প্রার্থীরা আবেদনপত্রটি অনলাইনে পূরণ করে জমা দিতে পারবেন। এখানে আবেদন করার জন্য আবেদনকারির বয়সসীমা ১৮ থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত।

এই পরীক্ষার মাধ্যমে গ্রামীণ ডাক সেবক (GDS), ব্রাঞ্চ পোস্টমাস্টার (BPM), সহকারী ব্রাঞ্চ পোস্টমাস্টার (ABPM) প্রভৃতি পদে চাকরি পাওয়া যায়। ইন্ডিয়া পোস্ট চাকরির নিরাপত্তা, কর্মজীবনের ভারসাম্য, অবসরকালীন এবং অন্যান্য সুবিধা দেয়। ইন্ডিয়া পোস্টে BPM পদে নিযুক্তদের বেতনক্রম ১২,০০০-২৯,৩৮০ টাকা, আর ABPM এবং ডাক সেবক পদে নিযুক্তদের বেতনক্রম ১০,০০০-২৪,৪৭০ টাকা। মাইনের সঙ্গে আরও কিছু ভাতা আছে। যারা ভালো পারফর্ম করে এবং ভালো ট্র্যাক রেকর্ড বজায় রাখে তাদের জন্য GDS ভালো ওয়ার্ক লাইফ ব্যালেন্স দেয়। তাদের মাইনে বাড়ার যথেষ্ট সুযোগ থাকে, এছাড়াও কর্মীরা প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং অন্যান্য প্রযোজ্য সুবিধা পায়।

ডাক বিভাগ GDS নিয়োগের ক্ষেত্রে কোন রকম পরীক্ষা নেওয়া হয় না শুধুমাত্র মাধ্যমিকে প্রাপ্ত নাম্বার অনুযায়ী মেধা তালিকা প্রকাশ করা হয় এবং সেই অনুযায়ী নিয়োগ সম্পন্ন করা হয়। দশম শ্রেণীর গ্রেডের ভিত্তিতে প্রার্থীদের সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করা তারপর নথি যাচাইকরণ এবং শেষে মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষা করে নিয়োগ সম্পন্ন হয়। তবে বাছাই প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপে উপস্থিত হওয়ার জন্য প্রার্থীদের প্রতিটি পর্যায়ে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।

 

SSC স্টেনো গ্রেড C এবং D 2024

 

স্টাফ সিলেকশন কমিশন বা SSC স্টেনোগ্রাফার গ্রেড C এবং গ্রেড D পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে আনুমানিক ২০০৬টি শূন্য পদের জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া। যেসমস্ত প্রার্থী স্টেনোগ্রাফার গ্রেড C এবং গ্রেড D- এর পরীক্ষার জন্য আবেদন করেছেন তাদের SSC-র অফিশিয়াল ওয়েবসাইট https://ssc.gov.in/- এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। ১৭ অগস্ট পর্যন্ত এই আবেদন জানানো যাবে।

SSC স্টেনো গ্রেড C এবং D পদে নির্বাচিত প্রার্থীরা কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে নিযুক্ত হয়। তাদের পে-স্কেল ৭ম পে কমিশন অনুযায়ী গ্রেড C-এর জন্য ১৪,৫০০/- এবং গ্রেড D-র জন্য ৭,৬০০ বেসিক বরাদ্দ। এর পরেও বিভিন্ন বোনাস এবং মহার্ঘ ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, পারিবারিক ভাতা, পরিবহন ভাতা, টেলিফোন ভাতা ইত্যাদি ভাতা এবং আরো অনেক অতিরিক্ত অর্থ প্রদান স্টেনোগ্রাফারদের বেতনের একটি স্বাভাবিক অংশ। স্টেনোগ্রাফার গ্রেড C-র জন্য বয়সসীমা হতে হবে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে আর স্টেনোগ্রাফার গ্রেড D-র জন্য বয়সসীমা ১৮ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে হওয়া প্রয়োজন। উচ্চমাধ্যমিক বা সমতুল্য যোগ্যতায় এই আবেদন করা যায়। SSC স্টেনোগ্রাফার নির্বাচন পরীক্ষার দুটি পর্যায় রয়েছে: লিখিত পরীক্ষা এবং স্কিল টেস্ট। লিখিত পরীক্ষায় পাশ করলে প্রার্থীদের SSC স্টেনোগ্রাফার স্কিল টেস্টের জন্য ডাকা হবে। SSC স্টেনোগ্রাফার লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে তিনটি বিভাগ রয়েছে– জেনারেল ইন্টেলিজেন্স এবং রিজনিং, জেনারেল অ্যাওয়েয়ারনেস এবং ইংরেজি ভাষা ও কম্প্রিহেনশন। এই তিনটি বিভাগের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে কম্পিউটার বেসড টেস্ট বা CBT-র মাধ্যমে। মোট ২ ঘণ্টার পরীক্ষায় প্রশ্ন থাকবে অবজেক্টিভ টাইপের মাল্টিপল চয়েজ। প্রশ্নপত্র হবে ইংরেজি এবং হিন্দিতে। SSC স্টেনোগ্রাফার স্কিল টেস্ট পেপার এবং কম্পিউটার উভয় ক্ষেত্রেই করা হয়। স্কিল টেস্টের ভাষা ইংরেজি বা হিন্দি হতে পারে, তবে ফর্ম পূরণ করার সময় প্রার্থীদের স্কিল টেস্টের ভাষা বেছে নিতে হবে। যদি না নেন, তবে ইংরেজিতেই স্কিল টেস্ট হবে।

 

Assistant Manager in NABARD 

 

ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক ফর এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট (NABARD) 150 টিরও বেশি গ্রেড A অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন, তাছাড়া শিক্ষাগত যোগ্যতায় গ্র্যাজুয়েট হলে তবেই এখানে আবেদন করা যাবে। উচ্চবেতনসহ বিভিন্ন ভাতা ও সুযোগ সুবিধার জন্য NABARD-এর বিজ্ঞপ্তি তরুণ চাকরিপ্রার্থীদের জন্য এক সুবর্ণসুযোগ। বেসিক বেতন ৪৪,৫০০ টাকার উপর মহার্ঘ ভাতা (DA), বাড়ি ভাড়া ভাতা (HRA) ইত্যাদির মতো ভাতা যুক্ত হয়ে NABARD–এর অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার পদে মোট মাসিক বেতন প্রায় ১,০০,০০০ টাকার মত।

এবার দেখে নেওয়া যাক পরীক্ষার প্রক্রিয়া ও সিলেবাস সম্পর্কে। প্রিলিম, মেইন এবং ইন্টারভিউ এই তিনটি পর্যায়ে নিয়োগের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হল প্রাথমিক স্ক্রীনিং পরীক্ষা। এতে রিজনিং, ইংরেজি ভাষা, কম্পিউটার জ্ঞান, পরিমাণগত যোগ্যতা, সাধারণ সচেতনতা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যা (ESI), এবং কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন (ARD) ইত্যাদির মত বিষয় অন্তর্ভুক্ত। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মেইন পরীক্ষার জন্য ডাকা হয়। এখানে সাধারণ ইংরেজি এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যা, কৃষি এবং গ্রামীণ উন্নয়নের মত বিষয় থেকে আরও একটু গভীর প্রশ্ন করা হয়। মেইন পরীক্ষায় পাশ করলে ইন্টারভিউর ডাক পাওয়া যায় তারপর চূড়ান্ত মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়। এই পরীক্ষাটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে NABARD-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.nabard.org- এ লগ ইন করতে হবে।

 

অঙ্গনওয়ারি কর্মী

 

অঙ্গনওয়াড়ি হল গ্রামীণ শিশু যত্ন কেন্দ্র। শিশুর ক্ষুধা ও অপুষ্টির সমস্যাকে রুখতে ইন্টিগ্রেটেড চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসেস প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে 1975 সালে ভারত সরকার এই অঙ্গনওয়াড়ি কার্যক্রম শুরু করেছিল। উচ্চমাধ্যমিক যোগ্যতার মেয়েদের কাছে একইসঙ্গে স্বনির্ভরতা এবং সমাজসেবার জন্য এটি একটি খুব ভালো পছন্দ।

মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে রাজ্যে অঙ্গনওয়ারি কর্মী পদে ১৩০০টি শূন্য আসনে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহীরা সরকারি ওয়েবসাইট https://wcd.nic.in- এ গিয়ে বিশদে জেনে নিতে পারেন। অঙ্গনওয়ারি কর্মী পদে আবেদনের জন্য বয়সসীমা হল ১৮- ৪৫ বছর। অঙ্গনওয়াড়ির কর্মী ও সহায়িকা কর্মী পদে নিয়োগের জন্য প্রার্থীদের প্রথমে লিখিত ও তারপর মৌখিক দুটি পরীক্ষা দিতে হয়। প্রথমে ৯০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা এবং তারপর ১০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা। ৯০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় ৭৫টি মাল্টিপল চয়েসের প্রশ্ন থাকে গণিত, পুষ্টিবিজ্ঞান, সাধারণ স্বাস্থ্য ও মেয়েদের সুরক্ষা এবং সাধারণ জ্ঞান থেকে, এছাড়া বাংলা প্রবন্ধ রচনায় বরাদ্দ থাকে ১৫ নম্বর। পরীক্ষার প্রশ্ন অষ্টম শ্রেণীর মানের হয়ে থাকে।

বর্তমানে একজন অঙ্গনওয়াড়ি সহায়িকা মাসে ৬৩০০ টাকা ভাতা পান এবং একজন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী পান ৮২৫০ টাকা ভাতা। তবে সম্প্রতি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী এবং সহায়িকাদের মাসিক ভাতা বৃদ্ধি করেছেন। ২০২৪-এর এপ্রিল থেকে নতুন বর্ধিত হারে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের মাসিক ভাতা ৭৫০ টাকা এবং অঙ্গনওয়াড়ি সহায়িকাদের মাসিক ভাতা ৫০০ টাকা বাড়ানো হয়েছে। সুতরাং এপ্রিল ২০২৪ থেকে একজন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীর ৯০০০ টাকা এবং একজন অঙ্গনওয়াড়ি সহায়িকার মাসে ৬৮০০ টাকা বেতন বরাদ্দ হয়েছে।

বিভিন্ন যোগ্যতায় বিভিন্ন ধরণের কাজের সুযোগ নিয়ে প্রকাশিত এই বিজ্ঞপ্তিগুলি আশা করা যায় চাকরিপ্রার্থীদের কাজে লাগবে এবং তারা তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি অর্জন করতে তৎপর হবে।

Published on Aug 06, 2024