RICE SSC CGL Course Benefits: How does it help You Crack the SSC CGL Exam?

The Staff Selection Commission (SSC) conducts the Combined Graduate Level (SSC CGL) examination to recruit candidates for various departments and offices under the Government of India. Through SSC CGL Exam you can get a respectable and reputed government job. However, it is a difficult examination and the support of a coaching is very much required for scoring qualifying marks.

RICE SSC CGL Course can help you in accomplishing your dream. The course will guide you in the right direction. To know more about the RICE SSC CGL Exam Course, please refer to the below provided information:

 

About RICE: RICE Education is a well-established coaching institute known for its effective guidance in competitive exams. In its acclaimed history of 40 years, the institute has made a huge contribution by helping more than 2,50,000 students secure State Govt. and Central Govt. jobs.

RICE is a trusted name with a track record of success stories, experienced faculty, interactive learning, and comprehensive study materials. The institute continues to inspire and empower students to reach their goals.

 

Experienced and Expert Faculty: RICE Education has a team of skilled and knowledgeable teachers. These mentors have been teaching for years here and are good at explaining difficult topics in a very simple manner. They make the students understand easily and help them to prepare in a better manner with perfect examination strategies.

 

Study Material: RICE SSC CGL Course provide candidates with comprehensive study materials that not only cover the syllabus but also include practice questions. Previous year's question papers are also given. The mock tests that are taken multiple times before the actual information facilitate comprehensive preparation. The well-structured study material ensures that candidates are well-equipped to face any type of question in the actual exam.

 

Study Plan: RICE Education provides a roadmap. The faculties look at what you're good at and what you need to work on. Then, they help you make a schedule that will help you spend more time on the things you need to improve and less on the things you already know well.

 

Time Management: Time management is a critical aspect of success in any competitive exam, and RICE coaching stands out in delivering efficient strategies for managing time. Through regular mock tests and practice exercises, candidates learn how to allocate time to different sections strategically.

 

Doubt Clearing Sessions: Focused sessions with teachers to clear doubt gives you a chance to get rid of confusion and understand the concepts better. RICE SSC CGL Exam Course offers a platform for candidates to interact with teachers and clarify doubts promptly.

 

Current Updates and Notifications: Staying updated with the latest exam patterns, changes in syllabus, and relevant notifications is crucial for success in the SSC CGL exam. RICE SSC CGL Course keep candidates well-informed about any modifications, ensuring that they are thoroughly prepared and not caught off-guard by unexpected changes.

 

Mock Tests and Performance Analysis: There are mock tests in RICE SSC CGL Course that simulate the actual SSC CGL exam environment. These tests help candidates to identify strengths and weaknesses, and refine their strategies accordingly.

 

RICE SSC CGL Exam Course offers an array of benefits that significantly enhance an aspirant's chances of success in the competitive SSC CGL examination. If you are determined to qualify the SSC CGL Examination and get a prestigious and secured job, then RICE SSC CGL Course can be a real help to you.

 

Published on May 10, 2024

Top 11 Strategies to Excel in the SSC- CGL Examination

While no hidden tricks can guarantee success in competitive exams like the SSC CGL, some various strategies and tips can enhance your performance. Consider the following suggestions to prepare you effectively for the SSC CGL examination.

1. Familiarise yourself with the Syllabus: Understanding the SSC CGL syllabus will enable you to structure your study plan and concentrate on essential topics and subjects.

2. Develop a Well-Organized Study Plan: Create a comprehensive study plan that will cover all subjects and topics systematically. Give adequate time to each subject based on your strengths and weaknesses.

3. Use Reliable Study Materials: Always go for authentic and reliable study resources such as NCERT books and SSC-specific study guides to help build a strong foundation in relevant subjects.

4. Solve Previous Year Question Papers: Practicing previous years' question papers and giving mock tests helps you understand the exam pattern, and your preparation level, and improve your time management skills.

5. Learn How to Manage Time Effectively: Effective time management is critical during the exam. Try to solve questions using a time track or allot time for each question and try to solve them within the timeframe. Practice this daily to master time management.

6. Address Weak Areas: Identify and improve your weak areas. Neglecting any section can affect your final score as each holds its significance.

7. Learn Shortcut Methods: Acquire and practice shortcut methods for solving mathematical calculations and reasoning questions promptly, so as to save valuable time during the exam.

8. Stay Informed: Stay updated on current affairs and general knowledge topics by reading newspapers. Staying updated with recent events helps in tackling the General Awareness section during the examination. 

9. Take Regular Breaks: Avoid burnout by taking regular breaks during study sessions, as a refreshed mind is more receptive to learning.

10. Enrol in Online Test Series: Take online test series to practice and evaluate your performance. These tests simulate the actual exam environment and familiarise you with giving examinations in the online mode. 

11. Regularly Revise: Consistently revise what you have studied to strengthen your learning and effectively retain information.

To wrap things up, success in the SSC CGL exam depends on consistent and focused preparation. There are no shortcuts; hard work, dedication, and smart studying are the key elements. Stay positive, and motivated, and maintain a disciplined approach to your preparation. Best of luck aspirants!

 

Published on May 9, 2024

RICE Residential; সরকারি চাকরির প্রস্তুতির জন্য এক শান্ত ও স্বস্তিদায়ক পরিবেশ

সরকারি চাকরির পরীক্ষার পড়াশোনা গতানুগতিক পড়াশোনা নয়, এখানে প্রয়োজন সাধারণের থেকে অনেক গুণ বেশি মনোযোগ, পরিশ্রম এবং নিবিষ্টতা। RICE Residential এমন একটি আবাসিক প্রোগ্রাম যেখানে ছাত্রছাত্রীরাই আছে মনোযোগের কেন্দ্রে। কয়েকবছরের মধ্যেই অর্ধশতবর্ষ ছুঁতে চলা এই RICE Education-এর আদর্শকে আরও কয়েকধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে তৈরি হয়েছে যে RICE Residential, RICE-এর কর্ণধার প্রফেসর (ড.) সমিত রায়ের স্বপ্ন আগামী দশ বছরের মধ্যে সেখানে প্রায় ৫০০০ ছাত্রছাত্রী থাকবে যারা  UPSC, IAS-র মত সর্বভারতীয় পরীক্ষাকে ধ্যান জ্ঞান করে জীবনের মূল্যবান ২টো বছর এখানে কাটাবে। সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে সফলতার জন্য প্রয়োজনীয় একটা কালচার তৈরি করে দিতে সক্ষম হবে RICE Residential । তাই তাদের নিরবিচ্ছিন্ন পড়াশোনার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থা এখানে করা হয়েছে অতীব যত্নে।

  • RICE Residential; পড়াশোনার জন্য সহায়ক পরিবেশ
  1. সরকারি চাকরির পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতির এই আবাসিক ব্যবস্থায় ছাত্রছাত্রীরা আসে তাদের পরিবার পরিজনকে ছেড়ে তাই তাদের জীবনধারণের সুব্যবস্থা এখানে সবার আগে প্রয়োজন। RICE Residential-এ ছাত্রছাত্রীদের জন্য আছে নিজস্ব রান্নাঘর যেখান থেকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যকর ও সুষম খাদ্য পরিবেশন করা হয়।
  2. RICE Residential-এ আছে ডাক্তারের ব্যবস্থা, যাতে শিক্ষার্থীর শারীরিক অসুস্থতায় কোন ঝুঁকি নিতে না হয়, সে সঙ্গে সঙ্গে সঠিক চিকিৎসা পায়। তাই সন্তানকে RICE Residential-এ রেখে অভিভাবকরাও নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন।    
  3. পড়াশোনার জন্য সবরকম সহায়তা করতে RICE Residential-এর শিক্ষকেরাও আবাসিক। তাই পড়াশোনার সময় কোন সমস্যা হলে শিক্ষার্থীরা সবসময় শিক্ষকদের কাছ থেকে পরামর্শ পেতে পারবে।
  4. RICE Residential গ্রুপ স্টাডিকে উৎসাহিত করে। আবাসিক শিক্ষক এবং সহপাঠীদের সাথে গঠনমূলক যোগাযোগ, পড়ালেখা নিয়ে আলোচনা ছাত্রছাত্রীদের প্রতিনিয়ত উৎসাহিত করে ও গড়ে তোলে সুস্থ প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ।
  5. RICE Residential-এ ছাত্র এবং ছাত্রীদের জন্য আলাদা থাকার তাদের নিরাপত্তা ও প্রাইভেসিকে সুরক্ষিত করে। সম্পূর্ণ মহিলা পরিচালিত মেয়েদের হোস্টেল মেয়েদের জন্য বাড়ির মত নিশ্চিন্ত ঐকান্তিক পরিবেশ তৈরি করে দেয়।

 

  • RICE Residential; শিক্ষার্থীর মানসিক উজ্জীবনমূলক পরিবেশ

একনাগাড়ে শুধু পড়াশোনা করতে করতে ক্লান্তি আসা স্বাভাবিক। নগরকেন্দ্রিক এই জীবনে বিনোদনের একাধিক হাতছানি, সেসব দূরে সরিয়ে রেখে বইখাতায় ডুবে থাকা সহজ কথা নয়। এই শুষ্ক জীবনে সরসতা আনতে পারে একমাত্র প্রকৃতির সরস সান্নিধ্য। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ‘তপোবন’ প্রবন্ধে বলেছিলেনঃ

“ভারতবর্ষে এই একটি আশ্চর্য ব্যাপার দেখা গেছে, এখানকার সভ্যতার মূল প্রস্রবন শহরে নয়, বনে। ভারতবর্ষের প্রথমতম আশ্চর্য বিকাশ যেখানে দেখতে পাই সেখানে মানুষের সঙ্গে মানুষ অত্যন্ত ঘেঁষাঘেঁষি করে একেবারে পিন্ড পাকিয়ে ওঠে নি। সেখানে গাছপালা নদী সরোবর মানুষের সঙ্গে মিলে থাকবার যথেষ্ট অবকাশ পেয়েছিল। সেখানে মানুষও ছিল, ফাঁকাও ছিল, ঠেলাঠেলি ছিল না। অথচ এই ফাঁকায় ভারতবর্ষের চিত্তকে জড়প্রায় করে দেয় নি, বরঞ্চ তার চেতনাকে আরো উজ্জ্বল করে দিয়েছিল।”

দেশের ভবিষ্যৎ যারা গঠন করবে তাদের চেতনা কেবল কর্মের একঘেয়েমিতে যেন মুষড়ে না পড়ে, বরং প্রকৃতির উদারতায় তারাও হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও প্রাণচঞ্চল তবেই তারা পারবে কর্মজীবনে তাদের সেরাটা দিতে।

  • RICE Residential; মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ

RICE Residential প্রোগ্রামটি শহরের কোলাহল থেকে একটু দূরে বারাসাতের অ্যাডামাস নলেজ সিটি ক্যাম্পাসে অবস্থিত। ১২০ একর জুড়ে বিস্তৃত অ্যাডামাস নলেজ সিটি রাবীন্দ্রিক ভাবনার প্রাচীন তপোবন এবং আধুনিক শিক্ষার এক অনন্য মেলবন্ধন ঘটিয়েছে। অনেক রকম পাখির আশ্রয় আম, জারুল, সফেদা গাছের ছায়াঘেরা এই অঞ্চল ধূসর শহরের বুকে একটুকরো সবুজ হৃৎপিণ্ডের মতন। বড় বড় মাঠ ছাত্রছাত্রীদের খেলাধূলার মুক্তি এনে দেয়। এই পরিবেশ শিক্ষার্থীর মনের উপরেও একটা সদর্থক প্রভাব বিস্তার করে, তাদের অনুপ্রাণিত করে লক্ষ্যে পৌঁছোবার জন্য। 

 

 

Published on April 29, 2024.

ক্লাস ১২এর পর কেরিয়ার গাইডেন্সে সেরা RICE Education

  • উচ্চমাধ্যমিকের পরে RICE Education: কেরিয়ার বিষয়ে চিন্তা

উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পরে একটি ছেলে কিংবা মেয়ের কেরিয়ার নিয়ে ভাবনাচিন্তার পরিসর তৈরি হয়, কারণ অনেক সরকারি চাকরিই মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক যোগ্যতায় পাওয়া যায়। RICE Education-এর কর্ণধার প্রফেসর (ডঃ) সমিত রায়ের কথায়, তাঁর ৪০ বছরের দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় তিনি দেখেছেন সরকারি চাকরির সর্বভারতীয় পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য কোন বিশেষ মেধার প্রয়োজন নেই, মধ্যমেধার ছেলেমেয়েরাও সঠিক পরিকল্পনা, দীর্ঘ প্রস্তুতি এবং সাফল্যের জেদ নিয়ে শীর্ষস্থানীয় আমলা হিসাবে পদাধিকার লাভ করতে পারে।

 

  • উচ্চমাধ্যমিকের পরে RICE Education: প্রস্তুতি হবে সহজ

স্কুলে পড়াশোনার সময় সায়েন্স, আর্টস কমার্সের একাধিক বিষয় পড়তে হয়। এগুলো সরকারি চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতিতে বিশেষ সহায়ক হবে। কারণ সরকারি চাকরির পরীক্ষায় স্পেশালাইজেশনের দরকার হয় না, দরকার হয় ১২- ১৫টি বিষয়ের জ্ঞান। আরও উল্লেখ্য যে সরকারি চাকরির পরীক্ষায় মাধ্যমিক স্তরের থেকেই ৬০% প্রশ্ন আসে। ২০% প্রশ্ন আসে উচ্চমাধ্যমিক স্তর থেকে আর মাত্র ১০% প্রশ্ন আসে গ্র্যাজুয়েট স্তর থেকে। সুতরাং, স্কুলের পড়াশোনার অব্যবহিত পরেই সরকারি চাকরির পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিলে স্মৃতিতে সতেজ বিষয়গুলি সহজেই আয়ত্ত হবে এবং আত্মবিশ্বাস বাড়বে।

 

  • উচ্চমাধ্যমিকের পরে RICE Education: কেরিয়ার গাইডেন্সে সেরা

মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক যোগ্যতায় একজন শিক্ষার্থী পেতে পারে MTS (Non-Technical), Rail, Intelligence Bureau, Post Office, CHSL এবং সরকারি গুরুত্বপূর্ণ  দপ্তরে প্রায় ৫০টিরও বেশী চাকরি।  স্কুলজীবনে ছাত্রছাত্রীরা এতো খবর জানেই না! আর জানবেই বা কি করে, আমাদের পারিপার্শ্বিকে সেই মনোভাবের অভাব আছে যেখানে প্রতিবেশী রাজ্যগুলিতে ক্লাস এইট- নাইন থেকেই  UPSC বা অন্যান্য সর্বভারতীয় পরীক্ষায় বসার মানসিক প্রস্তুতি গড়ে তোলা হয়। এখন সময় এসেছে যখন উচ্চমাধ্যমিকের পরেই শিক্ষার্থীদের সরকারি চাকরির বিষয়ে জানাতে হবে, কলেজের পড়াশোনার পাশাপাশি সরকারি চাকরির প্রশিক্ষণের জন্য ট্রেনিং ইন্সটিটিউশনে পাঠাতেই হবে। কারণ বর্তমানে চাকরির পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধরণের এমন কিছু পরিবর্তন আসছে যে শুধুমাত্র মুখস্থ করে এই প্রতিযোগিতায় সফল হওয়া যাবে না।

 

  • উচ্চমাধ্যমিকের পরে RICE Education: ক্যাপাসিটি বিল্ডিং

RICE Education কোন শিক্ষার্থীর সক্ষমতা বা দুর্বলতার ক্ষেত্রটি আগেই চিহ্নিত করে সে কোন কোন পরীক্ষায় বসার যোগ্য স্টুডেন্ট কাউন্সেলিং সেশনে তা প্রথমেই ঠিক করে নেওয়া হয়। তার পরের কাজ ‘ক্যাপাসিটি বিল্ডিং’। RICE Education-এ ১৫টা সাবজেক্টের বিশাল সিলেবাসকে ১২টা স্টাডি মেটেরিয়ালে ভাগ করে নিয়মিত স্টাডি মেটেরিয়াল দেওয়া হয়। হ্যান্ডআউট দিয়ে দেওয়া হয়। আছে রেফারেন্স মেটেরিয়াল এবং পরীক্ষার জন্য বিশেষভাবে তৈরি আলাদা স্টাডি মেটেরিয়ালও। প্রত্যেকটি SM ধরে ধরে নিয়মিত ক্লাস হয়। কোথাও কোন কিছু আটকে গেলে ছাত্রছাত্রীরা ডাউট ক্লিয়ারেন্স ক্লাসে সেই বিষয়ে শিক্ষকের কাছ থেকে আলাদা করে বুঝে নিতে পারে। ক্লাস চলাকালেই প্রত্যেক ক্লাসে চ্যাপ্টারভিত্তিক ক্লাস টেস্ট নেওয়া হয়। প্রত্যেক চ্যাপ্টার পড়ানোর পরে নিয়মিত সেই চ্যাপ্টারের হোমওয়ার্ক করতে দেওয়া হয়। ১ থেকে ১২ পর্যন্ত সমস্ত SM-এর উপর মিশন ১০০ পরীক্ষা নেওয়া হয়। মান্থলি পরীক্ষার ভিত্তিতে ছাত্রছাত্রীদের মান্থলি রিপোর্ট দেওয়া হয়। প্রত্যেকটি সেমেস্টারের পরীক্ষার পর মকটেস্টগুলিও দিতে হয় ছাত্রছাত্রীদের। এখানে আছে লাইব্রেরীর সুবিধা, সেলফ্‌ স্টাডির জন্য SM গুলির বাইরেও টেক্সট্‌ পড়তে হয়, রেফারেন্স পড়তে হয়। RICE-এর লাইব্রেরিতে আছে টেক্সট্‌ ও রেফারেন্স বইয়ের বিপুল সম্ভার। আছে ম্যাগাজিন, দৈনিক খবরের কাগজ, সাপ্তাহিক পত্রিকা এবং পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র। ফলে কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স থেকে শুরু করে ভাষার নির্মিতি, পরীক্ষায় সম্ভাব্য প্রশ্ন পর্যন্ত সবটুকুকে আয়ত্ত করতে এই লাইব্রেরি শিক্ষার্থীকে অনেকভাবে সাহায্য করে।

   

  • উচ্চমাধ্যমিকের পরে RICE Education: শিক্ষার্থীর সুযোগ -সহায়তা ও যত্ন 

RICE Education-এ অভিজ্ঞ শিক্ষকদের দ্বারা ক্লাস, তাঁদের সর্বতোপ্রকার সহযোগিতা ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনা অনেকটা সহজ করে দেয়। সমগ্র পশ্চিমবঙ্গে RICE-এর WBCS, SSC-র ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যারা সমস্ত ক্লাসটেস্ট, মিশন ১০০, মকটেস্ট ইত্যাদিতে প্রথম ১০০ জনের মধ্যে থাকে, এবং Bangking পরীক্ষায় প্রথম ৫০ জনের মধ্যে থাকে তাদের নিয়ে সুপার ১০০ গ্রুপ তৈরি করে তাদের বিশেষ ক্লাস করানো হয়। তাদের পড়াশুনার মধ্যে রাখতে বুট ক্যাম্প, মনোবল অটুট রাখতে মোটিভেশনাল সেশন আয়োজন করা হয়। বছরভর যা যা সরকারি চাকরির পরীক্ষা হয় প্রত্যেকটি পরীক্ষার নোটিফিকেশন এবং ফর্ম ফিলাপের খুঁটিনাটি RICE Education থেকেই জানতে পারে পরীক্ষার্থীরা।  জীবিকা দিশারীর পোর্টাল ও মাসিক পত্রিকা থেকেও পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পায়। একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনা এবং RICE-এ পারফর্মেন্স সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য ERP- তে তুলে রাখা হয়। ফলত প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর নিয়মিত ক্লাসে আসছে কিনা, হোমওয়ার্ক করে জমা দিচ্ছে কিনা, মান্থলি টেস্ট, মক টেস্টগুলোতে বসছে কিনা এবং কেমন রেজাল্ট করছে প্রতিটি বিষয় খুঁটিয়ে লক্ষ্য করা হয়। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হয়, প্রত্যেককেই স্পষ্ট করে চেনেন শিক্ষক থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠানের প্রতিরক্ষক পর্যন্ত। সুতরাং একজন শিক্ষার্থীও এখানে অজ্ঞাত নয়। প্রত্যেকের প্রতি RICE Education অভিভাবক সুলভ, এবং শিশুর মত যত্নে তাদের গড়ে তোলে সরকারি চাকরির পরীক্ষায় সাফল্যের লক্ষ্যে। এই উদ্দেশ্যে  RICE Education পেরেন্ট- টিচার মিটিং-এরও ব্যবস্থা করে যাতে অভিভাবকেরা জানতে পারেন সন্তান কেমনভাবে পড়াশুনা করছে প্রতিষ্ঠানে, তাঁদের কথাও গুরুত্ব সহকারে শোনা হয়।

 

  • উচ্চমাধ্যমিকের পরে RICE Education: সফলদের কথা

RICE Education-এর দীর্ঘ ৩৮ বছরের পথ চলায় দেড় লক্ষেরও বেশী ছাত্রছাত্রী সাফল্যের মুখ দেখেছে। আলোয় ঝলমলে সেই মুখগুলো যখনই তাদের সাফল্যের কাহিনী বলবার সুযোগ পেয়েছে তখনই সর্বাগ্রে স্বীকার করেছে তাদের সাফল্যের পিছনে RICE Education-এর অবদানের কথা। প্রথমে তাদের কোন ধারণাই থাকে না কি কি সরকারি চাকরির পরীক্ষা হয় এবং তার জন্য কি কি পড়তে হয়। যেমন, অস্মিতা চ্যাটার্জি RICE Education-এর একজন সফল ছাত্রী। তার বাবা মায়ের ইচ্ছে ছিল মেয়ে সরকারি চাকুরে হোক। সেই আশা পূরণ করতে RICE Education-এ ভর্তি হয়েছিল অস্মিতা। বর্তমানে সে পশ্চিমবঙ্গ নারী ও শিশু কল্যাণ দপ্তরে আইসিডিএস সুপারভাইসার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে RICE Education-কে ধন্যবাদ জানিয়েছে। তার কথায় নিজের  যোগ্যতা সম্পর্কে সে আত্মবিশ্বাসী হয়েছে RICE-এ পড়তে এসেই। SSC CGL 2021 এর পশ্চিমবঙ্গের টপার এবং সারা ভারতে দ্বাদশ (১২) স্থান অধিকারী রিয়া দত্ত বর্তমানে অ্যাসিস্ট্যান্ট অডিট অফিসার হিসেবে কর্মরত। RICE Education-এর ১৫তম সমাবর্তন ২০২৪- এ রিয়াকে একটি চারচাকা গাড়ি দিয়ে তার কৃতিত্বকে সংবর্ধিত করা হয়েছে। সেই রিয়ার কথায় সরকারি চাকরির পরীক্ষা, সিলেবাস ইত্যাদি বিষয়ে তার কোন ধারণা ছিল না, সেই স্বচ্ছ ধারণা তৈরি হয়েছে RICE Education-এ পড়তে এসেই। আবার WBCS 2023-এ 14 Rank করা স্বর্ণাভ হালদার, সেও RICE Education-এর ১৫তম সমাবর্তন ২০২৪-এ গাড়ি বিজয়ী, তার কথায় RICE Education-এর ফ্যাকাল্টিরা এই বিশাল সিলেবাসের কতটুকু পড়তে হবে আর কতটুকু পড়তে হবে না সেই কৌশল শিখিয়ে দিয়ে সিলেবাসটাকে সহজ ও অনায়াস করে দেন। 

 

  • উচ্চমাধ্যমিকের পরে RICE Education: জীবনে প্রতিষ্ঠা ও সম্মানের দিশারী

সরকারি চাকরির জন্য উচ্চশিক্ষার সার্টিফিকেট যথেষ্ট নয়, দরকার তার জন্য আলাদা করে প্রস্তুতি এবং ট্রেনিং, এটা যত তাড়াতাড়ি হৃদয়ঙ্গম করবে ছাত্রছাত্রী এবং তাদের অভিভাবকেরা তত তাড়াতাড়িই এ রাজ্যের ছেলেমেয়েরা সর্বভারতীয় আমলাতন্ত্রে নিজেদের জায়গা করে নেবে এবং পরবর্তী ৩০-৪০ বছর উচ্চবেতনে একটি সমৃদ্ধ জীবন কাটাবে। উচ্চমাধ্যমিকের পর সন্তান আর নাবালক থাকে না, তখন থেকেই তাকে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও কেরিয়ার সম্বন্ধে দায়িত্বশীল হতে শেখাতে হবে। আর অলসতা নয়, আর কর্মজীবন সম্বন্ধে উদাসীনতা নয়, স্নাতক হওয়ার পাশাপাশি তাকে পাঠাতে হবে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। তাহলেই স্নাতক হওয়ার পর সে একটি সম্মানজনক ও নিশ্চিত কর্মজীবন পাবে – বেকারত্বের দুঃসহ ভার তাকে বইতে হবে না।    

প্রকাশিত হয়েছে RRB RPF কনস্টেবল এবং SI ২০২৪ পদের জন্য আবেদনের বিজ্ঞপ্তি

প্রকাশিত হয়েছে RRB RPF কনস্টেবল এবং SI ২০২৪ পদের জন্য আবেদনের বিজ্ঞপ্তি

রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড (RRB) রেলওয়ে সুরক্ষা বাহিনী এবং রেলওয়ে সুরক্ষা বিশেষ বাহিনীতে কনস্টেবল (এক্সিকিউটিভ) এর 4,208টি শূন্য পদের জন্য নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গত ১৫ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে।

  • RRB RPF কনস্টেবল এবং SI নিয়োগ 2024; জব প্রোফাইল

RPF (রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স)-এ একজন কনস্টেবলের দায়িত্ব হল সাধারণত রেলওয়ের নিরাপত্তা রক্ষা করা, আইন প্রয়োগ করা, নজরদারি করা, ভিড় নিয়ন্ত্রণ, অস্ত্র চালনা ইত্যাদি। রেলের যেকোন দুর্যোগ সামলানোর জন্য তারা দলবদ্ধভাবে কাজ করে। ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিপদসংকুল পরিস্থিতির মধ্যে তাদের কাজ করতে হয়।

RPF রেলওয়ে এবং নাগরিকদের সুরক্ষা, নিরাপত্তা এবং মঙ্গল নিশ্চিত করতে রেলওয়ের সিগন্যাল পরিকাঠামো রক্ষা এবং অন্যান্য বিভিন্ন দায়িত্বপূর্ণ কাজে RPF সাব-ইন্সপেক্টরদের অন্তর্ভুক্ত করে। RPF সাব-ইন্সপেক্টররা ভারতীয় রেলের কার্যক্রম সুচারুভাবে পরিচালনার জন্য অন্যান্য বিভাগের কর্মীদের সাথে নিয়মিত সহযোগিতা করেন। সরকারী রেলওয়ে পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর স্থানীয় পুলিশ, এবং রেলওয়ের ব্যবস্থাপনার মধ্যে সংযোগ সহজতর করার দায়িত্ব বহন করে। তাদের অন্যান্য দায়িত্বের মধ্যে রয়েছে অপরাধ তদন্ত করা, সন্দেহভাজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করা, অন্যায়কারীদের গ্রেপ্তার করা, প্রমাণ সংগ্রহ করা, সাক্ষীর বক্তব্য রেকর্ড করা এবং আদালতে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করা।

 

  • RRB RPF কনস্টেবল এবং SI নিয়োগ 2024; স্যালারি, সুবিধা এবং ভাতা

রেলওয়ে সুরক্ষা বাহিনীর কনস্টেবল পদের বেসিক পে হল ৭ম পে লেভেল CPC অনুযায়ী ২১,৭০০ টাকা। এছাড়া বিভিন্ন ভাতা যেমন, পরিবহন ভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা (HRA), নাইট ডিউটি ভাতা, ওভারটাইম ভাতা, রেশন ভাতা ও গ্র্যাচুইটি, পেনশন ও মেডিক্যাল সুবিধা ইত্যাদি দেওয়া হয়।

RRB RPF SI-দের বেসিক পে হল ৭ম পে লেভেল CPC অনুযায়ী ৩৫,৪০০ টাকা। এছাড়া বিভিন্ন ভাতা যেমন, রেশন ভাতা, প্রভিডেন্ট ফান্ড (PF), ওভারটাইম ভাতা, গ্র্যাচুইটি, শিক্ষাগত সহায়তা, ভ্রমণ এবং ট্রান্সফার ভাতা, পাস এবং প্রিভিলেজ টিকেট অর্ডার, নাইট ডিউটি ​​ভাতা, পোষাকের জন্য ভাতা এবং অন্যান্য আর্থিক ভাতা আছে।

 

  • RRB RPF কনস্টেবল এবং SI নিয়োগ 2024; আবেদন পদ্ধতি

পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে হবে সম্পূর্ণ অনলাইন ফর্ম পূরণ করে। অনলাইন আবেদনের সময় প্রার্থীদের প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। যদি কোনও প্রার্থীর ইতিমধ্যেই একটি অ্যাকাউন্ট করা থাকে, তাহলে তাদের লগ ইন করে এই CEN-এ আবেদন করার জন্য একই একাউন্টের শংসাপত্র ব্যবহার করতে হবে (যেমন, CEN নম্বর RPF 02/2024)। যদি প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত অ্যাকাউন্ট তৈরি না করে থাকেন, তাহলে তাদের এই আবেদন পূরণ করার আগে অবশ্যই একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। প্রার্থীদের অ্যাকাউন্ট তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় নথি এবং শংসাপত্রগুলি সুব সচেতনভাবে আপলোড করতে হবে কারণ একবার অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে আর সংশোধন করা যাবে না। আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে পরীক্ষার ফি দিতে হবে।  চূড়ান্ত জমা দেওয়া আবেদনপত্র ডাউনলোড করে রাখা উচিত ভবিষ্যতের রেফারেন্সের জন্য। 14 মে 2024 RPF নিয়োগের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ। অনলাইন আবেদন ফর্মগুলি RPF ওয়েবসাইট @www.rpf.indianrailways.gov.in-এ পাওয়া যাবে।

  • RRB RPF কনস্টেবল এবং SI নিয়োগ 2024; আবেদন ফি

কয়েকটি নির্দিষ্ট বিভাগ ছাড়া সকল প্রার্থীদের জন্য আবেদন ফি হল ৫০০ টাকা। এই ফি থেকে, প্রার্থী কম্পিউটার-ভিত্তিক পরীক্ষায় (CBT) উপস্থিত হওয়ার ব্যাঙ্ক চার্জ কেটে নিয়ে ৪০০ টাকা ফেরত দেওয়া হবে। SC, ST, প্রাক্তন সৈনিক, মহিলা, ট্রান্সজেন্ডার, সংখ্যালঘু, এবং অর্থনৈতিকভাবে অনগ্রসর শ্রেণী (EBC)-র অন্তর্গত প্রার্থীদের জন্য আবেদন ফি হল ২৫০ টাকা। তাদেরও উপস্থিতির পরে ব্যাঙ্ক চার্জ কেটে নিয়ে বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হবে। সমস্ত পেমেন্ট অনলাইনে ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড অথবা UPI-এর মাধ্যমে করতে হবে।

  • RRB RPF কনস্টেবল এবং SI নিয়োগ 2024; শূন্যপদ

RPF কনস্টেবল এবং SI পদে 2024 সালে নিয়োগের জন্য রেল মন্ত্রক মোট ৪৪৬০টি শূন্যপদ প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে ৪২০৮টি শূন্যপদ RPF কনস্টেবলের জন্য এবং ৪৫২টি শূন্যপদ RPF SI-এর জন্য। প্রকাশিত শূন্যপদ পুরুষ ও মহিলা উভয় প্রার্থীদের জন্যই। মোট শূন্যপদের ১৫% মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত। অর্থাৎ কনস্টেবলে (এক্সিকিউটিভ) মোট শূন্য পদের মধ্যে ৩৫৭৭টি পদ পুরুষ প্রার্থীদের জন্য, এবং ৬৩১টি শূন্যপদ মহিলা প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দ।

  • RRB RPF কনস্টেবল এবং SI নিয়োগ 2024; শিক্ষাগত যোগ্যতা ও বয়সসীমা

যে প্রার্থীরা RPF কনস্টেবল (এক্সিকিউটিভ) পদের জন্য আবেদন করতে চান তাদের মাধ্যমিক পাস বা সমমানের শংসাপত্র থাকতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের জন্য নির্ধারিত বয়স ১/৭/২০২৪ এর হিসাবে ১৮ বছর থেকে ২৮ বছরের মধ্যে।

RPF SI পদের জন্য প্রার্থীদের একটি স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হতে হবে। এই পদের জন্য সাধারণ প্রার্থীদের জন্য নির্ধারিত বয়সসীমা ১/৭/২০২৪ এর হিসেবে ২০ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে। তবে কিছু বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে সরকারী নিয়ম অনুসারে বয়সের শিথিলকরণ আছে।

 

  • RRB RPF কনস্টেবল এবং SI নিয়োগ 2024; নির্বাচন প্রক্রিয়া 2024

RPF তথা রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্সে কনস্টেবল এবং সাব-ইন্সপেক্টরের মতো বিভিন্ন পদের প্রার্থীদের একাধিক ধাপে মূল্যায়ন করা হয়, যেমনঃ-

প্রথম পর্যায়: কম্পিউটার-ভিত্তিক পরীক্ষা বা CBT। প্রাথমিক অনলাইন পরীক্ষা নেওয়া হয় জেনারেল অ্যাওয়ারনেস, পাটিগণিত, জেনারেল ইনটেলিজেন্স এবং রিজনিং-এই বিষয়গুলির উপর ।

দ্বিতীয় পর্যায়: ফিজিকাল এলিজিবিলেটি টেস্ট বা PET এবং ফিজিকাল মেজারমেন্ট টেস্ট বা PMT। CBT তে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের দৌড়, লং জাম্প এবং হাই জাম্পের মতো ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্য দিয়ে যাচাই করা হয়। শারীরিক মান পোস্ট অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়।

তৃতীয় পর্যায়ঃ ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন বা নথি যাচাই হল এর পরের ধাপ। যোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজনীয় নথি যাচাই করতে দিতে হবে।

চতুর্থ পর্যায়ঃ মেডিকেল পরীক্ষা।  ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন-এর পরে প্রার্থীদের প্রয়োজনীয় মান পূরণের জন্য মেডিকেল চেক আপ করা হয়।

চূড়ান্ত পর্যায়ঃ মেধা তালিকা প্রকাশ। CBT, PET, PMT, এবং নথি যাচাইকরণের পর মেডিকেল পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে মেধা তালিকা তৈরি হয়।

  • RRB RPF কনস্টেবল এবং SI নিয়োগ 2024; পরীক্ষার প্যাটার্ন

RPF কনস্টেবল বা SI পদের জন্য প্রথমে একটি কম্পিউটার-ভিত্তিক অনলাইন পরীক্ষা পাস করতে হবে। এই অনলাইন পরীক্ষায় প্রশ্ন হবে MCQ টাইপ। কনস্টেবল পদের জন্য প্রশ্ন মাধ্যমিক স্তরের থেকেই আসে আর এস আই পদের জন্য প্রশ্ন আসে স্নাতক স্তরের থেকে। পরীক্ষার সময়কাল 90 মিনিট। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য 1/3 নম্বরের নেগেটিভ মার্কিং রয়েছে।

  • RRB RPF কনস্টেবল এবং SI নিয়োগ 2024; CBT পরীক্ষার নম্বর বিভাজন

পাটি গণিত থেকে ৩৫টি প্রশ্নে থাকবে ৩৫ নম্বর, জেনারেল ইন্টেলিজেন্স ও রিজনিং থেকে ৩৫টি প্রশ্নে থাকবে ৩৫ নম্বর এবং জেনারেল অ্যাওয়ারনেস থেকে ৫০ নম্বরের ৫০টি প্রশ্ন থাকবে। অর্থাৎ সর্বমোট ১২০টি প্রশ্নে ১২০ নম্বর বরাদ্দ থাকবে।

রেল মন্ত্রক তার কর্মীদের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তার জন্য একাধিক সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে এবং এক্ষেত্রে কর্মজীবনের সাফল্য ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদন্নোতিরও যথেষ্ট সুযোগ আছে। RICE education-এর GENCOM বা WBCS যেকোন কোর্সের শিক্ষার্থীরাই রেল মন্ত্রকের এই পরীক্ষাটি দিতে পারবে। কারণ এখানে যে বিষয়গুলির উপর কম্পিউটার-ভিত্তিক পরীক্ষা (CBT) হয় সেগুলো সবই RICE education-এ অত্যন্ত যত্নসহকারে শেখানো হয়।    

সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি ক্লাস 12-এর পরেই

  • ক্লাস 12-এর পরে; বৃহত্তর জীবনের স্বাদ

ক্লাস ১২এর পর স্কুল জীবনের পড়াশোনা শেষ হয়ে যায়। এরপর পালা গ্র্যাজুয়েট হওয়ার অথবা কোন পেশাদার প্রশিক্ষণ  নেওয়ার। এইসময় থেকেই ছাত্রছাত্রীরা ভোটাধিকার সহ নাগরিকত্বের আরও অন্যান্য সুযোগসুবিধা পেতে আরম্ভ করে। একজন দায়িত্বশীল সুনাগরিক হয়ে ওঠার আরম্ভ এখান থেকেই। বড় হয়ে ওঠার আনন্দকে সম্পূর্ণভাবে উপভোগ করতে বড় হয়ে ওঠার দায়িত্ব গ্রহণ করার উপযুক্ত হতে হবে এখন থেকেই।

  • ক্লাস 12-এর পরে; প্রতিষ্ঠা কোন পথে?

ছোট ছোট পরীক্ষার পর যে সময় জীবনে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য অনেক বড় পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হবে সেই সময় থেকেই অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে পড়াশোনায় শিথিলতা এবং অন্যান্য বিনোদনে আসক্তি বাড়তে থাকে। আসলে তারা এই পর্যায়ে এসে হঠাৎ লক্ষ্যহারা হয়ে পড়ে অথবা সঠিক দিশা খুঁজে পায় না। এই বিভ্রান্তি কাটিয়ে সঠিক দিকনির্দেশ করতে পারে RICE Education-এর মত আস্থা ও নির্ভরতার যোগ্য একটি প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

  • ক্লাস 12-এর পরে; উচ্চশিক্ষা নাকি সরকারি চাকরির প্রস্তুতি

সরকারি চাকরির জন্য প্রাথমিকভাবে উচ্চশিক্ষার প্রয়োজন হয় না, কারণ সরকারি চাকরির পরীক্ষায় গ্যাজুয়েট বা পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্তর থেকে মাত্র ১০% প্রশ্ন আসে। তাই শুধু শুধু জেনারেল কোর্সের শেষ হওয়ার অপেক্ষায় সময় পার না করাই ভালো। তাদেরই পোস্টগ্র্যাজুয়েশনের পর পিএইচডি-র মত উচ্চশিক্ষার ভাবনায় থাকা চলে যারা অত্যন্ত মেধাবী এবং ভবিষ্যতে গবেষণামূলক কাজ করতে চায়। নইলে কলেজের পড়াশোনার পাশাপাশি সরকারি চাকরির পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হওয়াই বিচক্ষণতার কাজ। পরীক্ষা দিতে শুরু করে দেওয়ার পরেও অনেক সুযোগ আছে নিজের ডিগ্রি বাড়িয়ে কর্মজীবনে উন্নতি করার।

  • ক্লাস 12-এর পরে; সরকারি চাকরির পরিকল্পনা

ক্লাস 12-এর পর থেকেই শুরু হয় বিভিন্ন পেশাদারি প্রশিক্ষণ, ক্যাম্পাসিং-এর মাধ্যমে চাকরিও পাওয়া যায়। কিন্তু এতো পরিশ্রমের পরেও বেসরকারি চাকরিতে এক ধরণের অনিশ্চয়তা কাজ করে। আছে বিশেষ বিশেষ পরিস্থিতিতে ছাঁটাইয়ের ভয়, আছে মানসিক চাপ। তাই সরকারি চাকরির কোন বিকল্প হয় না, আর্থিক নিরাপত্তা থেকে সামাজিক প্রতিপত্তি সবই এই সরকারি চাকরির মাধ্যমে অর্জন করা যায়। তাই অনেক ইঞ্জিনিয়ারকেও ব্যাংক এবং অন্যান্য সরকারি ক্ষেত্রে দেখা যায়।

  • ক্লাস 12-এর পরে; সরকারি চাকরির প্রস্তুতির সেরা সময়

সরকারি চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা তৈরি হয়ে যায় মাধ্যমিক পাশ করার পর থেকেই, আর উচ্চমাধ্যমিকের পর সেই সুযোগ অনেক বেশি। যেকোন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে মাধ্যমিক- উচ্চমাধ্যমিক স্তর থেকেই। সাধারণত, মাধ্যমিক স্তরের থেকেই প্রশ্ন আসে ৭০ শতাংশ, উচ্চমাধ্যমিক থেকে ২০ শতাংশ। মাধ্যমিক- উচ্চমাধ্যমিক স্তরে সায়েন্স, আর্টস কমার্সের একাধিক বিষয় পড়তে হয়, সরকারি চাকরির পরীক্ষাতেও এইসব বিষয় এবং আরও দু-একটা অতিরিক্ত বিষয় মিলিয়ে মোট ১২টা বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হয়। সুতরাং সদ্য উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর স্মৃতিতে বিষয়গুলি টাটকা ও সতেজ থাকতে থাকতেই সরকারি চাকরির পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দেওয়া উচিত। এরজন্য এটাই একদম সেরা সময়। যত তাড়াতাড়ি প্রস্তুতি শুরু হবে তত তাড়াতাড়ি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে এই কঠিন কম্পিটিশনে উত্তীর্ণ হওয়া যাবে আর উন্নতির সুযোগও থাকবে অনেক বেশি।

  • ক্লাস 12-এর পরে; কি কি সরকারি চাকরি পাওয়া যায়

এবার দেখে নেওয়া যাক মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক যোগ্যতায় কি কি চাকরি পেতে পারে একজন শিক্ষার্থী। শুধুমাত্র মাধ্যমিক যোগ্যতাতেই পাওয়া যায় MTS (Non-Technical), Rail, Intelligence Bureau, Post Office, এবং সরকারি দপ্তরে একাধিক চাকরি। উচ্চমাধ্যমিকের পর সুযোগ আরও বেশি।  CHSL, MTS (Non-Technical), Rail ইত্যাদির মত গুরুত্বপূর্ণ  দপ্তরে ৭০ রকমের চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা তৈরি হয়ে যায় উচ্চমাধ্যমিকের পরে।

 

  • ক্লাস 12-এর পরে; বেকারত্ব নয় চাই প্রতিষ্ঠা ও সম্মান

আমাদের সমাজমানসে মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময় ছাত্রছত্রীদের প্রতি যে দৃষ্টিভঙ্গি থাকে কলেজ পড়ুয়াদের প্রতি কিন্তু সেই মনোভাব ক্রমশ বদলাতে থাকে, সকলেই একটু আধটু বলতে শুরু করে ভবিষ্যৎ কর্মজীবন নিয়ে পরিকল্পনার কথা। বেশীরভাগ ছেলেমেয়েকেই পড়াশোনা শেষ করে বসে থাকলে বেকারত্বের গঞ্জনা শুনতে হয়। এই হতাশা, এই শূন্যতা কেবলমাত্র উচ্চমাধ্যমিকের পর সঠিক পরিকল্পনা না করে স্রোতে গা ভাসিয়ে দেওয়ার জন্য! বাকি জীবন সম্মান ও স্বাচ্ছন্দে কাটানোর জন্য উচ্চমাধ্যমিকের পর থেকেই চাকরির কথা ভাবতে হবে, কঠোর পরিশ্রমের অভ্যাসকে কাজে লাগাতে হবে এবং অলসতা ত্যাগ করতে হবে। সঠিক পরিকল্পনা, পরিশ্রম, সফলতার অদম্য জেদ নিয়ে লেগে থাকলে সরকারি চাকরি হবেই- বিগত ৩৮ বছরের সাধনা থেকে RICE Education এই অভিজ্ঞতাই অর্জন করেছে। তাই আমরা জোর দিয়ে বলতে পারি অলস বিনোদনে গা-ভাসিয়ে বেকারত্বের ফাঁদে না পড়ে উচ্চমাধ্যমিকের পর থেকেই সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুত হও।  

WBPSC Food SI 2024 -পরীক্ষার সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

দীর্ঘ অপেক্ষার পর অবশেষে WBPSC Food SI পরীক্ষার দিন তারিখ ঘোষণা করল পশ্চিমবঙ্গ লোকসেবা আয়োগ তথা West Bengal Public Service Commission। 21শে ফেব্রুয়ারি 2024 WBPSC-র তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে Food SI পরীক্ষার খুঁটিনাটির বিবরণ দিয়ে। এবার বিশদে দেখে নেওয়া যাক Food SI-পরীক্ষার সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে কি কি নির্দেশ জারি করা হয়েছে!

Food SI-পরীক্ষার সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিঃ তারিখ ও স্লট

WBPSC Food SI পরীক্ষার তারিখ পড়েছে 16 ও 17 মার্চ 2024, শনি ও রবিবার। দুদিনই তিনটে করে টাইম স্লটে পরীক্ষা হবে- সকাল 9.00- 11.30, দুপুর 12.30- 2.00 এবং বিকেল 3.30- 5.00। কোন পরীক্ষার্থীর কোনদিন এবং কোন টাইমস্লটে পরীক্ষা নির্ধারিত হয়েছে সেটা অ্যাডমিট কার্ডে লেখা থাকবে।

Food SI-পরীক্ষার সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিঃ অ্যাডমিট কার্ড

পরীক্ষার জন্য অ্যাডমিট কার্ডটি খুব জরুরী। এটি পাবলিক সার্ভিস কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://psc.wb.gov.in থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে। 2 মার্চ 2024 থেকে অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করা যাচ্ছে। বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে অ্যাডমিট কার্ড ছাড়া কোনভাবেই পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করা যাবে না।

Food SI-পরীক্ষার সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিঃ নিয়মাবলী

Food SI-পরীক্ষার সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী এর নিয়মাবলীতে কিছু পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। একে একে দেখে নেওয়া যাক Food SI-পরীক্ষাকেন্দ্রে কি কি নিয়ম নির্দিষ্ট করা হয়েছেঃ-

1. কোন পরীক্ষার্থীর অ্যাডমিট কার্ডে পরীক্ষার জন্য যে নির্দিষ্ট স্থান, তারিখ এবং সময় বরাদ্দ হয়েছে কোন অবস্থাতেই তার পরিবর্তন করা যাবে না। অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছাতে না পারলে তার পরীক্ষা বাতিল হয়ে যাবে।

2. পরীক্ষা শুরু হওয়ার 10 মিনিট আগে পরীক্ষা কেন্দ্রের দরজা বন্ধ হয়ে যাবে, তারপরে আর কোনভাবেই পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করা যাবে না।

3. পরীক্ষায় OMR শিটে উত্তর দিতে হবে এবং পরীক্ষা শেষে এই OMR শিটের সঙ্গে প্রশ্নপত্রটিও জমা দিয়ে দিতে হবে। কমিশন এই নিয়মেই একটু পরিবর্তন এনেছে, প্রতিবার পরীক্ষার পর পরীক্ষার্থীরা প্রশ্নপত্রটি সঙ্গে নিয়ে যেতে পারে কিন্তু এবার তা জমা করে দিতে হবে বাড়ি নিয়ে যাওয়া যাবে না।

4. পরীক্ষা চলাকালে ওয়াশরুমে যাওয়া যাবে না। খুব জরুরী অবস্থা ছাড়া এর অনুমতি নেই।

5. পরীক্ষাকেন্দ্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নথি যেমন অ্যাডমিট কার্ড, ID Card, পাসপোর্ট সাইজ ফটোগ্রাফ ছাড়া আর কোনকিছু নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করা যাবে না। এই বিষয়ে কমিশনের কড়া নির্দেশ আছে, মোবাইল ফোন, স্মার্ট ওয়াচ, ক্যালকুলেটর, স্ক্যানার, ব্লু-টুথ ডিভাইসসহ যেকোনরকম স্মার্ট গ্যাজেট পরীক্ষাকেন্দ্রে নিষিদ্ধ। এর অন্যথা হলে তা অপরাধ গণ্য করে পরীক্ষা তো বাতিল হবেই সেইসঙ্গে ভবিষ্যতে পরীক্ষা দেওয়াও বাজেয়াপ্ত হবে।

6. কোন মূল্যবান বস্তু সঙ্গে থাকলে তার রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব কমিশনের নয়, তাই মূল্যবান বস্তু সঙ্গে না থাকাই ভাল।

7. পরীক্ষার্থীদের মাস্ক, স্যানেটাইজারের মত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছে কমিশন।

 

West Bengal Public Service Commission-এর Food SI-পরীক্ষা সংক্রান্ত এই সকল নিয়ম মানতে পরীক্ষার্থীরা বাধ্য থকবে এই ঘোষণা বিজ্ঞপ্তিতে করা হয়েছে। আর মাত্র কয়েকদিন পরেই এই পরীক্ষা সকল পরীক্ষার্থীর জন্য ভালো হোক এখন কেবল এই অপেক্ষা।

বাগদেবীর আরাধনায় RICE Education

‘নিভৃতবাসিনী বীণাপাণি অমৃতমূরতিমতী বাণী’-

শিক্ষার্থী যখন সবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গৃহকোণে বই নিয়ে বিসে থাকে তখন কিন্তু সে একা নয়, আসলে সে যুক্ত হয়ে আছে বিদ্যার সেই ‘নিভৃতবাসিনী’ দেবীর সঙ্গে! এমনভাবে যদি ভাবতে পারি তাহলে হয়তো আমাদের পড়াশোনার দিনগুলি এক অন্য মাত্রা স্পর্শ করবে।

পড়াশোনার সঙ্গে যুক্ত বাঙালিমাত্রেই সরস্বতী পুজো সংস্কৃতির অঙ্গ হিসেবে উদযাপন করে। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে সরকারি চাকরির প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতির পড়াশোনার সঙ্গে যুক্ত RICE Education-এর সরস্বতী পুজো ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহ উদ্দীপনায় প্রতি বছর সাড়ম্বড়ে পালিত হয়। এই বছরও ১৪ ফেব্রুয়ারি RICE Education-এর হেড অফিসসহ প্রত্যেকটি শাখায় ছাত্রছাত্রীরা বাণীবন্দনায় নিয়োজিত হয়েছে।

সরস্বতী বিদ্যাবুদ্ধিসহ সমস্ত কারুকলার অধিষ্ঠাত্রী। ছাত্রছাত্রীরা নিজেরাই আলপনা এঁকে, দেওয়াল লিখন, ফুলের মালা, পেপারকাটিং দিয়ে সাজিয়ে গুছিয়ে যে পুজোর আয়োজন করেছে তাতে তাদের রুচি, নান্দনিক দৃষ্টিভঙ্গি, শিল্পভাবনা এবং একটি সুন্দর সুস্থ মনের পরিচয় সুচারুরূপে ফুটে উঠেছে। RICE Education-এর আভ্যন্তরীণ কর্মী ও শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রয়াসে সমস্ত শাখাগুলি স্বতন্ত্রভাবে যে সরস্বতী পুজো করেছে তা সত্যিই খুব সুন্দর।

পুজোর সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত ভোগ খাওয়া। RICE Education-এ সরস্বতী পুজোর খাওয়াদাওয়া এক এলাহি ব্যাপার! পুজোর দু-এক দিন পরেই এই উপলক্ষ্যে বেলঘড়িয়ার হেড অফিসে হয় এক ঢালাও আয়োজন! সেখানে সবার আমন্ত্রণ। সারাবছর মাথা গুঁজে পড়াশোনা করে যে মুখগুলো এইদিন তা উজ্জ্বল আনন্দে ঝলমল করে ওঠে। বন্ধুরা দলে দলে খাবারের স্টলগুলিতে ভিড় জমায়। সুন্দর রঙীন পোশাকে সজ্জিত এই ছেলেমেয়েগুলোই যে RICE Education-এর প্রাণস্বরূপ এদিন তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে চোখের সামনে। থাকে নাচ- গানের আয়োজন, ক্লাসরুমের রাশভারি শিক্ষক হয়ত ছাত্রের অনুরোধে তার গীটারের সঙ্গে গেয়ে ওঠেন দুএক কলি গান। ছাত্রদের প্রিয় শিক্ষক শিক্ষিকারাই খাবার পরিবেশনের দায়িত্বে থাকেন। সুশৃঙ্খল ভাবে কেটে যায় এই আনন্দের দিনটি।

এই মুহূর্তগুলোই তো আবার বছরভর পড়াশোনার অনুপ্রেরণা! দেবীর আশীর্বাদ নিয়ে আবার পড়াশোনা, আবার পরিশ্রম, আবার লক্ষ্য অর্জনের সাধনা- এই তো ছাত্রজীবন! তবে চাকরিপ্রার্থীদের প্রত্যাশা একটু অন্যরকম, আগামী বছর যেন ছাত্র হিসাবে আর নয় লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করে একজন সফল মানুষ হিসেবে তারা দেবীর অঞ্জলি দেতে পারে-- RICE Education-এর লক্ষ্যও তাই, শিক্ষার্থীরা যেন যোগ্যতা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত হয় স্ব স্ব ক্ষেত্রে।

RICE Education-এর ১৫তম সমাবর্তনঃ অনুপ্রেরণার অনির্বান আগুন

দার্জিলিং থেকে মেদিনীপুর, কুচবিহার থেকে বর্ধমান - গোটা পশ্চিমবঙ্গ থেকে সরকারি চাকরির স্বপ্ন দুচোখে মেখে প্রাক্তন ও নবীন মিলিয়ে প্রায় ৪০০০ ছাত্রছাত্রীদের সমাবেশ হয়ে উঠেছিল বারাসাত অ্যাডামাস নলেজ সিটি। RICE Education-এর ১৫তম সমাবর্তন অনুষ্ঠান আরম্ভই হল শিকাগো ধর্মসভায় স্বামী বিবেকানন্দের ভাষণে রুমেলা নৃত্যগোষ্ঠীর পরিবেশনার মধ্যে দিয়ে! বিদ্যাই সেই প্রথম আগুন যা মানুষকে দীপ্ত করে তোলে, প্রাণে সেই আগুনের স্পর্শ নিয়ে এই সমাবর্তনে ছাত্রছাত্রীরা শপথ নেয় ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে তারা কর্মে অবিচল হবে। আজকের ছাত্ররা সফল হয়ে কেবল এই রাজ্যে নয় সারা দেশের বিভিন্ন দপ্তরে নিজের নাম, প্রতিষ্ঠানের নাম, রাজ্যের নাম গৌরবান্বিত করবে, আর সফল ছাত্রছত্রীরা এগিয়ে যাবে আরও বড় সাফল্যের দিকে। এই বৃহত্তর আহ্বানের নাম RICE Education, এই কর্মে অচল থাকার অনুপ্রেরণার নাম RICE Education!

RICE Education-এর ১৫তম সমাবর্তনঃ সাফল্যের ঐতিহ্য

সমাবর্তনের মঞ্চ থেকে প্রফেসর ড. সমিত রায় শোনালেন দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির তিল তিল গড়ে ওঠা, শিক্ষকদের অমিত পরিশ্রম এবং অবশ্যই ছাত্রছাত্রীদের অসম্ভব জেদ ও প্রতিবন্ধকতাকে কাটিয়ে উঠে সফলতা পাওয়ার কাহিনী। এই মঞ্চই তো পারে পিতা ও পুত্রের দুই প্রজন্মকে একই সঙ্গে পুরষ্কৃত করতে, যেহেতু এরা দুজনেই RICE Education-এর ছাত্র। সমর্পন বোস PSC-র অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস পরীক্ষায় পাশ করে ওয়েস্টবেঙ্গল অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস- সার্ভিসে কর্মরত। আজ থেকে ঠিক ৩০ বছর আগে ১৯৯৪ সালে সমর্পনের বাবাও SSC CGl-এ পাশ করেছিলেন এই RICE Education থেকেই! পিতাপুত্র একসঙ্গে যখন RICE Education-এর কর্ণধার প্রফেসার ড. সমিত রায়কে প্রণাম করে উঠে দাঁড়ান সেই তখন শিক্ষকের সেই গৌরবময় মুখভাব প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের ঐতিহ্যে এক নতুন মুহূর্ত যুক্ত করে।

RICE Education-এর ১৫তম সমাবর্তনঃ মানসিক উদ্বোধন

সাফল্যের পথ বড় কঠিন, নির্বান্ধব। পদে পদে বাধা বিঘ্ন, ব্যর্থতা, হতাশার মধ্যে দিয়ে এই পথ চলতে হয়। এই রকম ব্যর্থতার মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার গল্প শোনালেন এক্স অ্যডিশনাল চিফ সেক্রেটারি গভর্মেন্ট অব ওয়েস্টবেঙ্গল , হিডকোর প্রাক্তন চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন মহাশয়। তাঁর আন্তরিক বক্তব্যে‌ নিজের কথা বলতে গিয়ে বললেন, তিনি প্রথমবার IAS পরীক্ষায় সফল হতে পারেননি। দ্বিতীয়বারে আশাতীত প্রতিকূলতা পার করতে হল তাঁকে- প্রাকৃতিক দুর্যোগে, অর্থের অনটনে। কিন্তু সেইবারেই তিনি সফলতা পেলেন। তিনি বলেন পরীক্ষা কেবল খাতাকলমেই হয় না, শারীরিক, মানসিক, প্রাকৃতিক সব পরীক্ষাই পার করতে হয় কোন বড় কোন সাফল্য পেতে হলে। তাই ব্যর্থতা মানে হেরে যাওয়া নয়, এর অর্থ নতুন আরম্ভ, যতবার ব্যর্থতা ততবার গোড়া থেকে আরম্ভ করা এই হোক নবীনদের মন্ত্র!

RICE Education-এর ১৫তম সমাবর্তনঃ নতুন ও প্রাক্তনদের জন্য উপদেশ

সরকারি চাকরির পরীক্ষায় সাফল্য কেবল নিজের স্বার্থসিদ্ধি বা নিশ্চিত কর্মজীবনের উদ্দেশে নয়। এর অন্যদিকটির দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার নগরপাল গৌতম মোহন চক্রবর্তী। তিনি IPS-এর চাকরি এবং আমেরিকায় গিয়ে PhD করার সুযোগ পেয়েছিলেন একই সঙ্গে, কিন্তু পুলিশের চাকরিটিই তিনি বেছে নেন। তিনি মনে করিয়ে দেন সরকারি চাকরিতে যে কাজ করতে হয় তা মানুষের জন্য। সেই কাজ সাধারণ মানুষের জীবনে যখন সদর্থকতা বয়ে আনে তখন যে পরিতৃপ্তি পাওয়া যায় তা আর কোন কিছুতেই পাওয়া যায় না। পরীক্ষার্থী ও কৃতি দুই দলের জন্যই তিনি দুটি মন্ত্র দেন, বর্তমান পরীক্ষার্থীদের জন্য P-P-P: Passion, Perseverance ও Patience এবং সরকারি পদের জন্য A-B-C: Ability, Being brave, Coureious. অর্থাৎ সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য পরীক্ষার্থীদের গভীর আবেগ থাকতে হবে, অধ্যাবসায়ী হতে হবে আর ধৈর্য ধরতে হবে। অন্যদিকে সরকারি পদপ্রাপ্তদের জন্য তাঁর উপদেশ প্রতিনিয়ত যোগ্যতাকে প্রমাণ কর, কর্তব্যে সাহসী হও আর সরকারি পরিষেবা নিতে আসে যে গরিব, অসহায় মানুষেরা তাদের প্রতি উদ্ধত আচরণ করো না, বিনয়ী হতে শেখো।

RICE Education-এর ১৫তম সমাবর্তনঃ সাফল্যের উদযাপন

মঞ্চে একসঙ্গে দুই শতাধিক কৃতি ছাত্রছাত্রীদের দেখে সত্যিই অভিভূত হতে হয়েছে, এদের মধ্যে অনেকেই তিনটে, চারটে এমনকি পাঁচটা চাকরি পেয়ে একটা বেছে নিয়েছেন। ‘সরকারি চাকরির আকাল’ এইরকম জনরবের মাঝখানে এই মঞ্চভরা সফল মুখ এক দৃষ্টান্তস্বরূপ। দেখতে দেখতে আশায় উদ্যমে ভরে ওঠে বুক। সেরার সেরা দুজন পেলেন আনকোরা নতুন গাড়ি। এ বছর WBCS-এ নবম স্থান অধিকার করেছেন স্বর্ণাভ হালদার। তাঁকে পুরস্কৃত করা হল অলটো গাড়ি দিয়ে। এ ছাড়াও গাড়ি পেলেন SSC CGL ২০২১-এ সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে দ্বাদশ এবং পশ্চিমবঙ্গে প্রথম স্থান অধিকারী রিয়া দত্ত। বর্তমানে তিনি অ্যাসিসটেন্ট অডিট অফিসার পদে কর্মরত। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেন নি RICE IAS-এর উজ্জ্বল ছাত্রী তমালী সাহা। Civil Services -এর মতো কঠিন পরীক্ষায় মাত্র ২৩ বছর বয়সে প্রথম প্রচেষ্টায় পাশ করে বর্তমানে সে Indian Forest Service (IFS) অফিসার হিসেবে নিযুক্ত। উত্তর ২৪পরগনার মেয়ে তমালী RICE Education-এর গর্ব। IFS ট্রেনিং-এ তমালী মুম্বাইয়ে থাকায় সমাবর্তনে উপস্থিত হতে না পারলেও শুভাচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছেন একটি ভিডিওর মাধ্যমে। আগামী সমাবর্তনে তমালীকে অবশ্যই সংবর্ধিত করা হবে এই আশা রেখেই ১৫তম সমাবর্তন সমাপ্ত হল। অনুষ্ঠানে শিল্পী লগ্নজিতা চক্রবর্তীর গান, খাওয়া দাওয়া, অ্যাডামাসের খোলামেলা পরিসরে ছাত্রছাত্রীদের অবাধ বিচরণ এই দিনটিকে করে তুলেছিল অনন্য! লগ্নজিতা চক্রবর্তীর শেষ গানের রেশ রেখে সমাবর্তনের দিন অবসান হল, কিন্তু RICE Education-এর ছাত্রছাত্রীদের মনে গেঁথে দিয়ে গেল পরিশ্রমের মূলমন্ত্র, সাফল্যের জেদ!

উদ্যমে-উদ্যোগে ২০২৪; নতুন বছরের নতুন প্রতিজ্ঞা

  1. উদ্যমে-উদ্যোগে ২০২৪; লক্ষ্য যখন সাফল্য 

স্বামী বিবেকানন্দ বলেছিলেন, “আমি বিশ্বাস করি যে, কেউ কিছু পাওয়ার উপযুক্ত হলে জগতের কোনো শক্তিই তাকে বঞ্চিত করতে পারে না।” তবে এও সত্যি, কর্মই মানুষের নিয়তির গতিপথ নিয়ন্ত্রণ করে তাই কোন কিছু না করে বসে বসেই সব হাতে পাওয়া যাবে এটা ভাবা অন্যায়। নতুন বছর পড়া মাত্র আমরা সকলেই কিছু অঙ্গীকারবদ্ধ হই। এই অঙ্গীকার ইতিবাচকতার দিকে, সাফল্যের লক্ষ্যে। কিন্তু কয়েকদিন যেতে না যেতেই সেই লক্ষ্য হারিয়ে যায়, অঙ্গীকার মন থেকে মুছে যেতে থাকে। তাহলে কি উপায়?  

 

  1. উদ্যমে-উদ্যোগে ২০২৪; নতুন অঙ্গীকার 

এবছর এসো আমরা আরোও একটা অঙ্গীকারবদ্ধ হই, যে বছরের প্রথমে যে লক্ষ্য আমি স্থির করব সেখান থেকে আমাকে কেউ নড়াতে পারবে না, শেষ পর্যন্ত নিজের উপর বিশ্বাস রাখা এবং লক্ষ্যে অবিচল থাকা এই হোক ২০২৪-এর নতুন প্রতিজ্ঞা। সামনেই আছে সরকারি চাকরির একাধিক পরীক্ষা- Food SI, PSC, Clerkship। সরকারি চাকরির প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র যে কতখানি কঠিন তা সকলেরই জানা। এই প্রতিযোগিতায় টিঁকে থাকতে গেলে একমাত্র পথ কঠোর পরিশ্রম! পরিশ্রমবিমুখ হলে বছরের পর বছর পরীক্ষা দেওয়াই সার হবে কাজের কাজ কিছু হবে না। তাই প্রথমদিন পরীক্ষার ফর্ম পূরণ করার সময় থেকেই মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে রাখা ভাল যে এই স্বপ্নপূরণের জন্য দিনরাত্রি এক করে পরিশ্রম করতে হবে। মন্ত্রের সাধন নইলে শরীর পাতন!   

  

  1. উদ্যমে-উদ্যোগে ২০২৪; শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তীতা 

পরীক্ষার সঠিক প্রস্তুতি হয়েছে তখনই বলা চলে যখন সবগুলো বিষয় সমানভাবে তৈরি হয়। এইজন্য সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে জানা দরকার। প্রথমে একটা রুটিন ঠিক করে নেওয়া উচিত কোন বিষয়ে দক্ষতা আছে কোন বিষয়ে দুর্বলতা তার উপর নির্ভর করে। প্রত্যেকটি বিষয় সেই রুটিন অনুযায়ীই যে সবসময় পড়া যাবে এমনটা নাও হতে পারে, কিন্তু তা বলে রুটিন বাতিল করা যাবে না। কারণ শৃঙ্খলাবদ্ধতাই সাফল্যের প্রথম সোপান, রুটিন সেই শৃঙ্খলার অন্যতম উপাদান। 

 

  1. উদ্যমে-উদ্যোগে ২০২৪; অংক কষে চল 

চাকরির পরীক্ষার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং সেইসঙ্গে সবচেয়ে ভয়ের যে জায়গাটা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে থাকে তা হল অংক। তাই অংকের ক্ষেত্রে কোন রুটিন খাটে না, বরং প্রাত্যহিক রুটিনে অংক থাকা উচিত। পৃথিবী তোলপাড় হয়ে গেলেও অংক কষায় কামাই করা যাবে না- এইরকম দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিয়ে অংক কষলে একদিন সেই বিষয়টা, যত কঠিনই হোক না কেন, ঠিক আয়ত্তের মধ্যে চলে আসবে। কথায় বলে পেতলের ঘটিও রোজ মাজলে সোনার মত ঝকঝক করে! 

 

  1. উদ্যমে-উদ্যোগে ২০২৪; সাধারণ জ্ঞান 

সাধারণ জ্ঞান চাকরির পরীক্ষার ক্ষেত্রে এমন একটা বিষয় প্রিলি থেকে ইন্টারভিউ পর্যন্ত যার গুরুত্ব হারায় না। সাধারণ শুনতে হলেও ব্যাপারটা ততটা সাধারণ নয়। এর জন্য নিয়ম করে প্রতিদিন সংবাদপত্র পড়তে হয়, গুরুত্বপূর্ণ খবরের তলায় দাগ দিয়ে রাখতে হয়, নোটবুকে ছোট করে নোটস রাখতে হয়। তেমন তেমন ঘটনা হলে সেই খবরের পরম্পরা অনুসরণ করে নিজের ভাষায় নোট রাখতে হয়। এও প্রাত্যহিক রুটিনের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং,    দৈনন্দিন ঘটনা জানতেই হবে, বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্কসূত্র ছিন্ন করলে চলবে না।  

 

  1. উদ্যমে-উদ্যোগে ২০২৪; মনসংযোগ 

অর্জুনকে তাঁর গুরু দ্রোণাচার্য গাছের ডালে বসে থাকা একটি পাখির প্রতি তাক করতে বলে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘কী দেখতে পাচ্ছো?’ উত্তরটা আমরা সবাই জানি যে অর্জুন বলেছিলেন ‘কেবল পাখির চোখটি’। বলাবাহুল্য যার যত লক্ষ্যে নিবদ্ধ দৃষ্টি, যে যত মনোযোগী সে তত তাড়াতাড়ি সাফল্যে পায়, লক্ষ্যে পৌঁছায়। আর লক্ষ্যে না পৌঁছে তো থামা যাবে না, তাই মনোযোগের পথে যত বাধা তা প্রথমেই দূর করে দিতে হবে। প্রথম এবং অবশ্যম্ভাবী বাধা মোবাইল ফোন এবং সমাজমাধ্যম। মন দিয়ে পড়ার সময় বারবার মোবাইল দেখা, সমাজমাধ্যমে বিভিন্ন পোস্টে প্রতিক্রিয়া দেওয়া মনোযোগ সম্পূর্ণ নষ্ট করে দেয়। বর্তমান যুগে মোবাইল একেবারে বাদ দিয়ে চলাই যায় না। কিন্তু মন দিয়ে পড়ার সময় তো তার থেকে দূরে থাকাই যায়? তাই ২০২৪-এর মনসংযোগের অন্যতম মন্ত্র হোক সামাজিক মাধ্যমকে নীরব করে দেওয়া- অন্তত পড়ালেখার সময়টুকুতে।    

 

সবশেষে বলতে হয় প্রতিবারের মত এবারের প্রতিজ্ঞা অঙ্গীকারগুলো হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না, কারণ এগুলো নিজেকে নিজেরই দেওয়া প্রতিশ্রুতি! পালন করলে তবেই হবে সাফল্য অর্জন! সবার জীবনে সাফল্য ও সৌভাগ্য  বয়ে আনুক নতুন বছর। শুভ ২০২৪!